পোস্টগুলি

✳️স্বপ্নযাত্রাঃ ০৯

ছবি
৩৬০ আউলিয়ার দেশ নামে খ্যাত, পূণ্যভূমি সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার স্মার্ট ছেলে আমাদের পায়েল মাক্সুদ! সিলেটের আর দশ জন যুবকের মত তারও স্বপ্ন দেশের বাইরে ক্যারিয়ার গড়বে। প্রথমে ইউরোপ যেতে চাইলেও আমাদের CEO স্যারের কাছ থেকে কানাডার সুযোগ সুবিধা এবং দ্রুত PR পাবার সম্ভবনার কথা শুনে পরিকল্পনা চেঞ্জ করে কানাডায় অ্যাপ্লাই করেন পায়েল। এরপরের গল্পটা শুধুই স্বপ্নপূরণের! মাত্র ২১ দিনের মাথায় ভিসা পেয়ে কানাডাগামী বিমান ধরেছেন পায়েল। আমাদের CEO স্যারের এই বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত কানাডার মাটিতে পায়েল মাক্সুদকে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়তে সহায়তা করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি! পায়েল আপনার জন্য শুভকামনা।

IELTS-এ সাফল্য!

ছবি
✳️ উচ্চশিক্ষার্থে বিদেশ যেতে চান, কিন্তু এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে IELTS করবো, করছি করে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যায়। ফলাফল স্টাডি গ্যাপ! এইভাবে অনেক ছাত্রছাত্রীদের বিদেশে গিয়ে লেখাপড়া করার স্বপ্ন অংকুরেই বিনষ্ট হয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে উজ্জ্বল ব্যতিক্রম হলেন শাহারুল ইসলাম। স্বপ্ন ছিলো অস্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ম্যাক্কুরি ইউনিভার্সিটিতে গিয়ে লেখাপড়া করবেন। তাই এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েই গ্রে-লাইটের IELTS কোর্সে ভর্তি হয়ে কঠোর অনুশীলন শুরু করে দেন। ফলাফল পেতে খুব বেশী দেরি হয়নি, মাত্র ৩ মাসেই IELTS এ ব্যান্ড স্কোর ৭ পেয়ে এখন তার স্বপ্নের ম্যাক্কুরি ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নরত রয়েছেন। গ্রে-লাইট পরিবারের পক্ষ থেকে শাহারুল ইসলামের জন্য শুভকামনা। শাহারুল আপনি এগিয়ে যান, আর সুদূর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশের সম্মানকে উঁচুতে তুলে ধরুন।

✳️স্বপ্নযাত্রাঃ ০৮

ছবি
দুটি পাতা একটি কুঁড়ির দেশ খ্যাত সিলেট জেলার অন্তর্গত বিয়ানীবাজারের ছেলে মাহফুজ হুসাইন। সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ মাহফুজের ভদ্রতা এবং সরলতা যে কাউকেই খুব সহজে আকৃষ্ট করবে। যাহোক, দু’চোখ ভরা স্বপ্ন নিয়ে এই সরল মানুষটি এসেছিলেন আমাদের অফিসে, স্বপ্নের দেশ কানাডা যাবেন বলে। নাহ, হতাশ হতে হয়নি মাহফুজকে! আমাদের অভিজ্ঞ কাউন্সিলরদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রথমে টরেন্টোর বিখ্যাত Seneca College-এ ভর্তি, এরপর প্রয়োজনীয়ও সকল পেপারস রেডি করে ভিসা সাবমিশন করার পর মাত্র ১৮ দিনের মাথায় পাসপোর্ট সাবমিশনের কল পেয়ে যান মাহফুজ। আনন্দে আপ্লুত মাহফুজের মায়াভরা মুখ আমাদের সামনের দিনগুলো আরও বেশী ডেডিকেটেড হতে উৎসাহিত করবে। গ্রে-লাইট টিমের পক্ষ থেকে আমরা মাহফুজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি। প্রিয় মাহফুজ, আপনি এগিয়ে যান আপন শক্তিতে।

কেন UK-তে পড়তে যাবেন?

ছবি
1. UK ডিগ্রী পৃথিবীর অন্যতম সেরা, যা সারা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। 2. অন্যান্য ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রির তুলনায় ভিসা পাওয়া সহজ! 3. ভিসা প্রসেসিং করতে খুবই কম সময় লাগে, তাই স্টাডি গ্যাপ হয়ে যাবার সম্ভাবনা কম। 4. CAS লেটার চলে পাবার পর ভিসা পাবার সম্ভবনা প্রায় 100%!! (যদি সব ডকুমেন্টস সঠিক ভাবে জমা দেয়া হয়) 5. ব্যাচেলর ডিগ্রী কমপ্লিট করতে মাত্র ৩ বছর সময় লাগে। 6. মাস্টার্স ডিগ্রী কমপ্লিট করতে মাত্র ১ বছর সময় লাগে। 7. লেখাপড়া শেষ করার পর ২ বছরের ওয়ার্ক পারমিট (PSW) এক প্রকার নিশ্চিত। 8. বছরের ওয়ার্ক পারমিট শেষে Skilled Worker visa-তে UK-তে থেকে যেতে পারবেন, যা পরবর্তীতে PR হয়ে আপনার Citizen হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে। Photo: আমাদের স্টুডেন্ট Patrick Aldrin Gomes তার স্ত্রীসহ। আমাদের মাধ্যমে ভিসা প্রসেস করে UK গিয়েছিলেন ২০২০ সালে। Master Degree শেষ করে এখন ওয়ার্ক পারমিটে UK তে অবস্থান করছেন তারা।

কেন উচ্চশিক্ষার জন্য কানাডায় যাবেন?

ছবি
1. কানাডা এখন বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছে বসবাসের জন্য স্বপ্নের দেশে পরিনত হয়েছে। 2. আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক কম তাই লেখাপড়া শেষ করে পার্মানেন্ট হওয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয় কানাডায়। 3. ইংরেজী প্রধান ভাষা হওয়ায় অভিবাসী মানুষদের জন্য নতুন দেশে মানিয়ে নেয়া সহজ হয়। 4. কানাডায় মাথাপিছু গড় আয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি তাই ইনকামের পরিমানও বেশি হয়। 5. কানাডার আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা এবং বেঁচে থাকার জন্য ভেজাল মুক্ত খাবার, বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ, সুশাসন ও সামাজিক নিরাপত্তা। 6. কানাডার বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন। নারী ওপুরুষের মধ্যে বৈষম্য অনেক কম। দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিক। 7. পৃথিবীর সব দেশেই কানাডার সার্টিফিকেট গ্রহণযোগ্য। 8. বিদেশী শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, কিন্তু ২ বছরের কোর্স সম্পন্ন করলেই ফুল টাইম কাজের অনুমোদন। 9. কানাডা অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ,কফি শপ, ছোট বড় শপিংমল আছে যেখানে শিক্ষার্থীরা কাজ করতে পারে। Photo: ছবিতে আমাদের স্টুডেন্ট Sultanul Arif, গ্রে লাইটের এক্স স্টুডেন্ট। ২০১৮ সালে আমাদের মাধ্যমে প্রথম...

অভিনন্দন !

ছবি
গ্রে লাইট এডুকেয়ারের এক্স-স্টুডেন্ট আমেনা সিদ্দিকী IELTS-এ 6.5 পেয়েছিলেন। এরপর আমাদের মাধ্যমেই ভিসা প্রসেসিং করে কানাডা গমন করেছিলেন ২০১৭ সালে। তিনি এ বছর তিনি কানাডার সেন্ট-ক্লেয়ার কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছেন। তার এই অর্জনে গ্রে লাইট ফ্যামিলি আজ বিশেষভাবে গর্বিত। আমেনা সিদ্দিকী এখন কানাডায় permanent resident হিসেবে অবস্থান করছেন। আমরা তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমেনা সিদ্দিকীর স্বামী জনাব মোহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম (সাবেক কর্মকর্তা, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ) ২০১৮ সালে আমাদের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে W1 (ওপেন ওয়ার্ক পারমিট) কানাডা গমন করেন।

স্বপ্নযাত্রাঃ ০৭

ছবি
ওসমান গনি অপি, আপাদমস্তক একজন ভদ্র মানুষ! সবসময়ই হাসি খুশী থাকতে পছন্দ করেন। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী হলেও বাবার চাকরিসূত্রে বেড়ে উঠেছেন সুদূর ওমানের রাজধানী মাসকাটে। সেখানেই বাংলাদেশীদের দ্বারা পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লেখাপড়া শেষ করে ওমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু মেধাবী ওসমান চাননি নিজেকে একটি গণ্ডীর মধ্যে আটকে রাখতে। বিশ্বায়নের এই যুগে বিশ্বমানের লেখাপড়ার কোন বিকল্প নাই, একথা সদ্য কৈশোর পেরোনো ওসমান অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। তাই, কানাডায় অবস্থানরত কলেজের সিনিয়র বড়ভাই জাফরের পরামর্শে ওমান বাংলাদেশে চলে এসে গ্রে-লাইট এডুকেয়ারের CEO স্যারের সাথে দেখা করে ফাইল ওপেনিং করেন। এরপর বাকিটা ইতিহাস! কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে শুরু করে সকল প্রসেসিং আমাদের মাধ্যমে সম্পন্ন করে এখন Toronto Metropolitan University-তে Bachelor in Computer Science-এ অধ্যয়নরত আছেন ওসমান গনি অপি। বাংলাদেশের এই মেধাবী তরুণ নিজেকে একজন বিশ্বমানের কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে গড়ে তুলুন, স্বপ্ন সফল হোক তার পরিবারের, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশীদের সুনাম আরও বেশী করে ছড়িয়ে যাক এই শুভকামনা...