পোস্টগুলি

কেন UK-তে পড়তে যাবেন?

ছবি
1. UK ডিগ্রী পৃথিবীর অন্যতম সেরা, যা সারা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। 2. অন্যান্য ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রির তুলনায় ভিসা পাওয়া সহজ! 3. ভিসা প্রসেসিং করতে খুবই কম সময় লাগে, তাই স্টাডি গ্যাপ হয়ে যাবার সম্ভাবনা কম। 4. CAS লেটার চলে পাবার পর ভিসা পাবার সম্ভবনা প্রায় 100%!! (যদি সব ডকুমেন্টস সঠিক ভাবে জমা দেয়া হয়) 5. ব্যাচেলর ডিগ্রী কমপ্লিট করতে মাত্র ৩ বছর সময় লাগে। 6. মাস্টার্স ডিগ্রী কমপ্লিট করতে মাত্র ১ বছর সময় লাগে। 7. লেখাপড়া শেষ করার পর ২ বছরের ওয়ার্ক পারমিট (PSW) এক প্রকার নিশ্চিত। 8. বছরের ওয়ার্ক পারমিট শেষে Skilled Worker visa-তে UK-তে থেকে যেতে পারবেন, যা পরবর্তীতে PR হয়ে আপনার Citizen হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে। Photo: আমাদের স্টুডেন্ট Patrick Aldrin Gomes তার স্ত্রীসহ। আমাদের মাধ্যমে ভিসা প্রসেস করে UK গিয়েছিলেন ২০২০ সালে। Master Degree শেষ করে এখন ওয়ার্ক পারমিটে UK তে অবস্থান করছেন তারা।

কেন উচ্চশিক্ষার জন্য কানাডায় যাবেন?

ছবি
1. কানাডা এখন বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছে বসবাসের জন্য স্বপ্নের দেশে পরিনত হয়েছে। 2. আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক কম তাই লেখাপড়া শেষ করে পার্মানেন্ট হওয়ার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাপক সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয় কানাডায়। 3. ইংরেজী প্রধান ভাষা হওয়ায় অভিবাসী মানুষদের জন্য নতুন দেশে মানিয়ে নেয়া সহজ হয়। 4. কানাডায় মাথাপিছু গড় আয় অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক বেশি তাই ইনকামের পরিমানও বেশি হয়। 5. কানাডার আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা এবং বেঁচে থাকার জন্য ভেজাল মুক্ত খাবার, বিশুদ্ধ পানির সরবরাহ, সুশাসন ও সামাজিক নিরাপত্তা। 6. কানাডার বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন। নারী ওপুরুষের মধ্যে বৈষম্য অনেক কম। দেশটির যোগাযোগ ব্যবস্থা আধুনিক। 7. পৃথিবীর সব দেশেই কানাডার সার্টিফিকেট গ্রহণযোগ্য। 8. বিদেশী শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন, কিন্তু ২ বছরের কোর্স সম্পন্ন করলেই ফুল টাইম কাজের অনুমোদন। 9. কানাডা অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান ,কফি শপ, ছোট বড় শপিংমল আছে যেখানে শিক্ষার্থীরা কাজ করতে পারে। Photo: ছবিতে আমাদের স্টুডেন্ট Sultanul Arif, গ্রে লাইটের এক্স স্টুডেন্ট। ২০১৮ সালে আমাদের মাধ্যমে প্রথম

অভিনন্দন !

ছবি
গ্রে লাইট এডুকেয়ারের এক্স-স্টুডেন্ট আমেনা সিদ্দিকী IELTS-এ 6.5 পেয়েছিলেন। এরপর আমাদের মাধ্যমেই ভিসা প্রসেসিং করে কানাডা গমন করেছিলেন ২০১৭ সালে। তিনি এ বছর তিনি কানাডার সেন্ট-ক্লেয়ার কলেজ থেকে কৃতিত্বের সঙ্গে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেছেন। তার এই অর্জনে গ্রে লাইট ফ্যামিলি আজ বিশেষভাবে গর্বিত। আমেনা সিদ্দিকী এখন কানাডায় permanent resident হিসেবে অবস্থান করছেন। আমরা তার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। আমেনা সিদ্দিকীর স্বামী জনাব মোহাম্মাদ জাহিদুল ইসলাম (সাবেক কর্মকর্তা, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ) ২০১৮ সালে আমাদের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে W1 (ওপেন ওয়ার্ক পারমিট) কানাডা গমন করেন।

স্বপ্নযাত্রাঃ ০৭

ছবি
ওসমান গনি অপি, আপাদমস্তক একজন ভদ্র মানুষ! সবসময়ই হাসি খুশী থাকতে পছন্দ করেন। জন্মসূত্রে বাংলাদেশী হলেও বাবার চাকরিসূত্রে বেড়ে উঠেছেন সুদূর ওমানের রাজধানী মাসকাটে। সেখানেই বাংলাদেশীদের দ্বারা পরিচালিত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে লেখাপড়া শেষ করে ওমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। কিন্তু মেধাবী ওসমান চাননি নিজেকে একটি গণ্ডীর মধ্যে আটকে রাখতে। বিশ্বায়নের এই যুগে বিশ্বমানের লেখাপড়ার কোন বিকল্প নাই, একথা সদ্য কৈশোর পেরোনো ওসমান অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। তাই, কানাডায় অবস্থানরত কলেজের সিনিয়র বড়ভাই জাফরের পরামর্শে ওমান বাংলাদেশে চলে এসে গ্রে-লাইট এডুকেয়ারের CEO স্যারের সাথে দেখা করে ফাইল ওপেনিং করেন। এরপর বাকিটা ইতিহাস! কানাডার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থেকে শুরু করে সকল প্রসেসিং আমাদের মাধ্যমে সম্পন্ন করে এখন Toronto Metropolitan University-তে Bachelor in Computer Science-এ অধ্যয়নরত আছেন ওসমান গনি অপি। বাংলাদেশের এই মেধাবী তরুণ নিজেকে একজন বিশ্বমানের কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে গড়ে তুলুন, স্বপ্ন সফল হোক তার পরিবারের, বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশীদের সুনাম আরও বেশী করে ছড়িয়ে যাক এই শুভকামনা

স্বপ্নযাত্রাঃ ০৬

ছবি
ঢাকার ছেলে শাফিন আহমেদ। বেড়ে উঠেছেন এই শহরের আলো বাতাস গায়ে মেখেই! ভালো ফুটবল খেলতেন আর সময় পেলেই বন্ধুদের সঙ্গে মেতে উঠতেন আড্ডায়। এইচএসসি পাশ করে ঢাকার মধ্যে অবস্থিত পাবলিক ইউনিভার্সিটিগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে সুযোগ মেলেনি। কিছুটা হতাশা নিয়েই শাফিন ভর্তি হয়েছিলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঢাকার একটি কলেজে। কিন্তু স্বপ্ন যার আকাশ ছোঁয়ার তাকে কি আটকে রাখা যায়? শাফিন মনে প্রানে বিশ্বাস করতেন যে তার সক্ষমতা রয়েছে আরো ভালো কিছু করার, তাই মেধাবী শাফিন ভর্তি হয়ে যান IELTS প্রিপারেশন কোর্সে। যাহোক, IELTS পরীক্ষায় ভালো স্কোর করার পর শাফিন কানাডায় অবস্থানরত বন্ধু শাহিন আলম হৃদয়ের পরামর্শে গ্রে-লাইটের মাধ্যমে ভিসা প্রসেসিং করে এখন স্বপ্নের দেশ কানাডার ফ্লেমিং কলেজে অধ্যয়নরত আছেন। গ্রে-লাইট পরিবার শাফিন আহমেদের এই স্বপ্নযাত্রায় তার সহায়ক হিসেবে বিশেষ ভূমিকা পালন করতে পেরে ভীষণভাবে গর্বিত। আমরা শাফিনের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি। Note: শাফিনের বন্ধু শাহিন আলম হৃদয় গ্রে-লাইটের মাধ্যমেই ভিসা প্রসেসিং করে ২০২১ সাল থেকেই কানাডার সেন্টেনিয়াল কলেজে অধ্যয়নরত আছেন।

স্বপ্নযাত্রাঃ ০৫

ছবি
সিরাজগঞ্জের যমুনা পাড়ের ছেলে মোঃ ইবনে জায়েদ। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকার কোন নামীদামী প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু শিক্ষার মান এবং তুলনামূলক খরচ বিবেচনা করে জায়েদ দেশের বাইরের কোন ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রি থেকে তার গ্র্যাজুয়েশন শেষ করার পরিকল্পনা করেন। এরপর আমাদের ইন্সট্রাক্টরদের তত্ত্বাবধানে সফলভাবে IELTS শেষ করে জায়েদ গ্রে-লাইটের অভিজ্ঞ কাউন্সিলরদের সাহায্যে ইংল্যান্ডের স্টাডি পারমিটের জন্য অ্যাপ্লিকেশন করেন। সকল প্রসেসিং সফলভাবে শেষ করে মোঃ ইবনে জায়েদ এখন ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডনে অবস্থান করছেন, আর লেখাপড়া করছেন রয়্যাল হলোওয়ে ইউনিভার্সিটিতে, যারা শিক্ষার মান বিবেচনায় ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা, আর সৌন্দর্যের দিক থেকে যাদের ক্যাম্পাস পৃথিবীর সেরা!! গ্রে-লাইট পরিবার মোঃ ইবনে জায়েদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছে।

স্বপ্নযাত্রাঃ ০৪

ছবি
যারা ব্যাচেলর ডিগ্রী কমপ্লিট করে কোন কিছু ভালভাবে না জেনেই এদিক-ওদিক ছুটোছুটি করে মূল্যবান সময় নষ্ট করেন, তাদের জন্য ফারজানা মৌরি একজন ভালো উদাহরণ হয়ে উঠতে হতে পারেন! কিভাবে? ভিকারুননিসা নুন স্কুল ও কলেজ থেকে SSC এবং HSC কমপ্লিট করে ভর্তি হোন ঢাকার স্বনামধন্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটিতে। সেখানে অধ্যয়নরত অবস্থায়ই তিনি গ্রে-লাইট এডুকেয়ারে ভর্তি হয়ে IELTS- preparation ক্লাস শুরু করেছিলেন। এর কারণ হলো মৌরি কোনভাবেই তার মূল্যবান সময় নষ্ট করতে চাননি! যাহোক, আমাদের দক্ষ ইন্সট্রাক্টরদের তত্ত্বাবধানে সফলতার সঙ্গে IELTS শেষ করেন মৌরি। এরপর ব্যাচেলর ডিগ্রী শেষ হওয়া মাত্রই আমাদের অভিজ্ঞ কন্সালট্যান্টদের সহায়তায় USA-তে ভিসা প্রসেসিং করে এখন তার স্বপ্নের শহর নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন। ফারজানা মৌরি’র স্বপ্নযাত্রায় তার পাশে থাকতে পেরে গ্রে-লাইট পরিবার অত্যন্ত গর্বিত।